Posts

Showing posts from 2020

দারাসবাড়ি মসজিদ ( Ruins Ancient Darashbari Mosque)

Image
 দারাসবাড়ি মসজিদ ( Ruins Ancient  Darashbari Mosque) Darashbari Mosque @tofazzal-all right reserve  দারাসবাড়ি মসজিদ  বাংলার প্রথম যুগের মুসলিম স্থাপত্য কীর্তির একটি উল্লেখযোগ্য নিদর্শন। ১৪৭৯ খ্রিস্টাব্দে (হিজরী ৮৮৪) সুলতান শামস উদ্দীন ইউসুফ শাহের রাজত্বকালে তাঁরই আদেশক্রমে এই মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন এই মসজিদ এর নাম দারুস বাড়ী ছিল না। ফিরোজপুর নামে মসজিদ ছিল। ১৫০২ খ্রিষ্টাব্দে যখন সুলতান হোসেন শাহ্ কর্তৃক দারুসবাড়ী বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত হয় তখন অত্র অঞ্চলের নাম দারুসবাড়ী নামে প্রসিদ্ধ লাভ করে। ফিরোজপুর জামে মসজিদ নাম হারিয়ে দারুসবাড়ী নাম ধারন করে। Darashbari Mosque @tofazzal-all right reserve মসজিদটির অবস্থান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছোট সোনা মসজিদের সন্নিকটে। সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে মহানন্দা নদীর পাড় ঘেঁষে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ রাইফেলস-এর সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি ; এই ঘাটিঁর অদূরে অবস্থিত দখল দরওয়াজা। দখল দরওয়াজা থেকে প্রায় এক কি্লোমিটার হেঁটে আমবাগানের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়ে একটি দিঘী পার হয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে ঘোষপুর মৌজায় দারাসবাড়ি মসজিদ ও দার

LIfe Of Haor (হাওরের জীবন)

Image
LIfe Of Haor (হাওরের জীবন)

হাওরের যাপিত জীবন

Image
হাওরের যাপিত জীবন @tofazzal @tofazzal @tofaazal

বিষন্ন গাছ বা দুঃখের বৃক্ষ বা শিউলি

Image
@tofazzal বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফুলগুলোর মধ্যে শিউলি অন্যতম। কোনো কোনো অঞ্চলে এ ফুল শেফালী নামেও পরিচিত। দক্ষিণ এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব থাইল্যান্ড থেকে পশ্চিমে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান উত্তরে নেপাল অঞ্চল পর্যন্ত শিউলি ফুলের দেখা পাওয়া যায়। তবে আদিনিবাস ভারতীয় উপমহাদেশ। শিউলি ফুলের ইংরেজি নাম : Night-flowering Jasmine.পরিবার : Oleaceae. উদ্ভিদ তাত্ত্বিক নাম : Nyctanthes arbor-tristis. লাতিন Nyctanthes--এর অর্থ হচ্ছে ‘সন্ধ্যায় ফোটা’ এবং arbor-tristis-এর মানে হচ্ছে ‘বিষন্ন গাছ’। সন্ধ্যায় ফোটা আর সকালে ঝরা ফুলের মাঝে ‘বিষন্ন ভাবে দাঁড়িয়ে থাকাটাই এ রকম নামকরণের কারণ বলে ধারণা করা হয়। দিনের আলোতে শিউলি ফুল উজ্জ্বলতা হারায় কখনও কখনও একে “tree of sorrow” বা ‘দুঃখের বৃক্ষ’ও বলা হয়। @tofazzal শিউলি ছোট আকারের বৃক্ষজাতীয় ফুল গাছ। গাছের শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড মাঝারি শক্ত মানের। উঁচু থেকে মাঝারি উঁচু ভূমি, প্রায় সব ধরনের মাটি এবং রৌদ্রোজ্জ্বল স্থানে এ ফুলের গাছ ভালো জন্মে। শাখা-প্রশাখার অগ্রভাগে ফুল ধরে। পাতার রঙ সবুজ, মধ্যশিরা স্পষ্ট, অগ্রভাগ সূচালো। পাতার অন্য বৈশিষ্ট হল কচিপাতার কিনারা খাঁজ ক